ই-পেপার | শুক্রবার , ২২শে নভেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

ক্রেতার অপেক্ষায় হোগলা পাটি-খাইট্টার ব্যবসায়ীরা

নিজস্ব প্রতিবেদক

একদিন পরই উদযাপিত হবে পবিত্র ঈদুল আজহা। চলছে শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতি। অনেকেই ইতোমধ্যে চাহিদা মতো কোরবানির পশু কিনেছেন। এখন গোশত কাটার জন্য কাঠের খাইট্টা ও হোগলার পাটি কিনছেন। ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে অস্থায়ী দোকান বসেছে বিভিন্ন এলাকায়।

বিক্রেতারা বলছেন, খাইট্টা ও হোগলার পাটি বিক্রি এখনো জমে ওঠেনি। বুধবার (২৮ জুন) ঈদের আগের দিনে ব্যবসা জমে উঠবে বলে আশা তাদের।

 

মঙ্গলবার (২৭ জুন) রাতে রাজধানীর হাজারীবাগ টালী অফিসের সামনে কোরবানির প্রয়োজনীয় জিনিস নিয়ে অস্থায়ী দোকান বসতে দেখা যায়। সরেজমিনে সেখানে কোরবানির পশুর গোশত কাটা এবং রাখার জন্য হোগলার পাটি ও কাঠের খাইট্টা বিক্রি করতে দেখা যায়। দোকানগুলোতে তেঁতুল, চাম্বুল, রেইনট্রি, কড়ই, আম গাছের খাইট্টা রয়েছে। তেঁতুল গাছের খাইট্টা বেশি মজবুত হয়। এর কদর বেশি বলে দামও বেশি বলে জানান বিক্রেতারা।

কাঠের খাইট্টা ব্যবসায়ী মো. হাফিজুর রহমান জানান, আজ বিকেল থেকে বিক্রি শুরু করেছি। এখন পর্যন্ত ৩০টি কাঠের খাইট্টা বিক্রি হয়েছে। দাম সাইজের ওপর নির্ভর করে। আমার এখানে ১৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৫০০ টাকা পর্যন্ত দামের কাঠের খাইট্টা রয়েছে।


কাঠের খাইট্টা দোকানের পাশেই হোগলা পাতার পাটি বিক্রি হচ্ছে। এই দোকানের মালিক মো. মিন্টু জানান, হোগলার পাটি প্রতি পিস ১৮০ টাকা করে বিক্রি করছেন। এ পর্যন্ত ২০টি হোগলা পাটি বিক্রি হয়েছে।

মো. মিন্টু বলেন, অনেকে গরু কেনায় ব্যস্ত। গরু কেনা শেষ হলে সবাই হোগলার পাটি কিনবে। ঈদের আগে শেষ দিনে বেশি বিক্রি হবে।

রায়ের বাজার থেকে আসা আবুল হোসেন নামে এক ক্রেতা সিএনএন বাংলঅ২৪কে বলেন, আমি দুটি পাটি কিনেছি। দাম রেখেছে ৩০০ টাকা। দোকানদার ১৮০ টাকা বলেছিল, আমি দামাদামি করে নিয়েছি।

 

এইচ এম কাদের,সিএনএন বাংলা২৪