আবদুল হাকিম রানা, পটিয়া :
পটিয়ায় ২০২৩-২৪ অর্থবছরে প্রণোদনা কর্মসূচীর আওতায় বোরো ধানের (হাইব্রিড বীজ) সমলয় চাষাবাদের ফসল কর্তন অনুষ্ঠান ও ‘খামারি’ মোবাইল অ্যাপের কার্যকারিতা যাচাইয়ে উচ্চ ফলনশীল বোরো ধানের (চমক-১) প্রদর্শনী ও পানি সাশ্রয়ী সেচ প্রযুক্তি AWD প্রদর্শনী ট্রায়ালের মাঠ দিবস গতকাল নানা আয়োজনে পালন করা হয়।
এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর চট্রগ্রাম অঞ্চলের অতিরিক্ত পরিচালক কৃষিবিদ মোহাং নাছির উদ্দীন,পটিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আলা উদ্দিন ভুইয়া জনীর সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ পরিচালক কৃষিবিদ মোহাম্মদ আবদুচ ছোবহান চট্রগ্রামের অতিরিক্ত উপ পরিচালক শস্য কৃষিবিদ ওমর ফারুক,কৃষি গবেষনা কাউন্সিলের সহকারী প্রোগ্রামার নূরে আলম উজ্জল, স্বাগত বক্তব্য রাখেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ কল্পনা রহমান,হাইদগাঁও ইউনিয়নের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান আবদুর রাজ্জাক,সম্প্রসারণ কর্মকর্তা তপন কুমার রায়, উপ সহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা মোহাম্মদ বুলবুল সহ অনেকে।
অনুষ্ঠান সঞ্চালনায় ছিলেন ফারজানা চৌধুরী। এতে বক্তারা বলেন, সমলয় পদ্ধতিতে যান্ত্রিকীকরণ ও অধুনিক চাষাবাদের ফলে বোরোধানের উৎপাদন খরচ একর প্রতি ১২ হাজার টাকা সাশ্রয় হয়েছে । এ পদ্ধতির চাষাবাদে কৃষকরা এবার ধানের বাম্পার ফলন পেয়েছেন।
এ পদ্ধতির চাষাবাদে বীজতলা থেকে শুরু করে ধান কাটা,মাড়াই, বস্তাজাত যান্ত্রিকীকরণের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে। এ চাষাবাদে কম খরচে কৃষক অধিক ধান উৎপাদন করেছেন।ধানের অধিক ফলন পেয়ে কৃষকরা খুশি। এ চাষাবাদ ছড়িয়ে দিতে পারলে দেশ খাদ্য উৎপাদনে আরো আরো এক ধাপ এগিয়ে যাবে।
পটিয়া উপজেলার হাইদগাঁও ইউনিয়নের হাইদগাঁও গ্রামে সমালয় পদ্ধতিতে উৎপাদিত বোরোধান কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে কেটে মাড়াই ও ধান বস্তাজাত করে দেওয়া হয়। এতে প্রধান অতিথি বলেনন উৎপাদনে বিশ্বে ৩য়।যা আমাদের কৃষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল।তিনি অর্জিত সাফল্য সব কৃষকের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার আহবান জা