ই-পেপার | শনিবার , ২৯শে জুন, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

মহেশখালীতে ১৭.৬৩ কিলোমিটার সুপার ডাইক বেড়িবাঁধ শুরুর ঘোষণা

আবুল কাশেম, মহেশখালী

কক্সবাজার-০২ আসনের সংসদ সদস্য আশেক উল্লাহ রফিক এমপি মাতারবাড়ী-ধলঘাট এলাকায় ১৭.৬৩ কি:মি সুপার ডাইক বেড়িবাঁধ শীগ্রই শুরু করার ঘোষনা।

(মহেশখালী-কুতুবদিয়া)ককসবাজার -০২ আসনের সাংসদ আশেক উল্লাহ রফিক এমপি বলেন-ধলঘাট-মাতারবাড়ী এলাকার জনগণের শতভাগ সুরক্ষা দিতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

গত ১দিন আগে তিনি পেইজ বুকে একটি স্টাটাস দিতে বলেন-পূ্র্ণিমার অতিরিক্ত জোয়ারে মাতারবাড়ী-কুতুব দিয়ার যে সমস্ত বেড়িবাঁধ ও এলাকা প্লাবিত হয়েছে,আগামীকাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ভাঙ্গন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।


দেখাগেছে আজ পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তা ও মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মিখি শর্মার নেতৃত্বে প্রশাসনের একটি দল মাতারবাড়ী ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা ও বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেন।

গত একসপ্তাহ টানা বৃষ্টি হওয়ায় জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ ভেঙে প্লাবিত হচ্ছে,মাতারবাড়ীর অনেক কৃষক ও পরিবার ক্ষতি গ্রস্থ হয়েছে।

সমুদ্রের লবণাক্ত পানি মাছের প্রজেক্টে ও জন জীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে,কুতুবদিয়া,মাতারবাড়ী ও ধলঘাটার মানুষ আতঙ্কে দিনাতিপাত করছে। তাদের সাথে যোগাযোগ করে দেখা যায় ১৯৯১ তুফানের কথা যেন,নতুন করেই তাদের মাঝে কাজ করছে।

মাতারবাড়ীর পশ্চিমে সাইরার ডেইল,নতুন পাড়া,মাঝির পাড়া এলাকায় স্বাভাবিকের চেয়ে ৪-৫ ফুট উচ্চতায় পানি প্রবাহিত হচ্ছে। বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে সাগর বুকে,জিওব্যাগসহ বেড়িবাঁধ ভেঙে জন জীবন হুমকির মুখে।

অথচ দেশের সর্ব বৃহৎ কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প মাতার-ধলঘাট এরিয়ায়,যা থেকে দৈনিক ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে। তাই এ অঞ্চলে বেড়িবাঁধ নির্মাণ সময়ের দাবি।

এই কঠিন সময়ে সুপার ডাইক বেড়িবাঁধ নির্মাণের উদ্যোগকে এলাকার সর্বসাধারণ সাগত জানিয়েছে,ধারণা করা হচ্ছে বেড়িবাঁধটি নির্মিত হলে জন নিরাপত্তা অনেকটা নিশ্চিত হবে।- ধলঘাট-মাতারবাড়ী এলাকার জনগণের শতভাগ সুরক্ষা দিতে সরকার কাজ করে যাচ্ছে।

একদিন আগে তিনি নিজের ফেসবুক আইডিতে স্ট্যাটাস দিয়ে বলেন- পূ্র্ণিমার অতিরিক্ত জোয়ারে মাতারবাড়ী-কুতুবদিয়ার যে সমস্ত বেড়িবাঁধ ও এলাকা প্লাবিত হয়েছে পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী ভাঙ্গন কবলিত ওইসব এলাকা পরিদর্শন করে দ্রুত মেরামতের ব্যবস্থা গ্রহণ করবেন।

 

পরে শনিবার পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তারা এবং মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মীকি শর্মার নেতৃত্বে প্রশাসনের একটি দল মাতারবাড়ীর ক্ষতিগ্রস্থ এলাকা ও বেড়িবাঁধ পরিদর্শন করেছেন।

জানা যায়, গত একসপ্তাহের টানা বৃষ্টিতে জোয়ারের পানিতে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হচ্ছে মাতারবাড়ীর বিস্তীর্ণ এলাকা। এতে
অনেক কৃষক ও পরিবার ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে।

সমুদ্রের লবণাক্ত পানিতে জনজীবন দুর্বিষহ করে তুলেছে। এছাড়া কুতুবদিয়া, মাতারবাড়ী ও ধলঘাটার মানুষ আতঙ্কে দিনাতিপাত করছে।

মাতারবাড়ীর পশ্চিমে সাইরার ডেইল, নতুন পাড়া, মাঝিরপাড়া এলাকায় স্বাভাবিকের চেয়ে ৪-৫ ফুট উচ্চতায় জোয়ারের পানি প্রবাহিত হচ্ছে। বাড়িঘর তলিয়ে যাচ্ছে সাগর বুকে। জিওব্যাগসহ বেড়িবাঁধ ভেঙে জনজীবন হুমকির মুখে পড়েছে।

 

দেশের সর্ববৃহৎ কয়লা বিদ্যুৎ প্রকল্প মাতারবাড়ী-ধলঘাট এলাকায় স্থাপিত হচ্ছে, যা থেকে দৈনিক ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হবে। তাই এ অঞ্চলে বেড়িবাঁধ নির্মাণ সময়ের দাবি।

এই কঠিন সময়ে সুপার ডাইক বেড়িবাঁধ নির্মাণের উদ্যোগকে এলাকার সর্বসাধারণ স্বাগত জানিয়েছে।

 

এইচ এম কাদের,সিএনএন বাংলা২৪