মোঃ আবদুল রহিম জয় চৌধুরী,ফেনী দাগুন ভুঞা :
সাংবাদিক সংগঠন, দাগনভূঁইয়া রিপোর্টার্স ফোরামের সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক মোকাররম বিল্লাহ’র উপর, জৈনিক মাসুদ রায়হান কর্তৃক অদ্য শনিবার ৩০শে মার্চ’২০২৪ইং হামলার খবর পাওয়া গেছে।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিক নেতা ও পেশাজীবী ইঞ্জিনিয়ার, মোকারম বিল্লাহ বলেন, চেয়ারম্যান মাসুদ রায়হান আমার অন্যতম প্রিয়জন, তিনি আমাকে অনেক ভাল জানেন তা সত্য, আমার সদা মঙ্গলকামী তা-ও সঠিক। এজন্য! শাসন করা তাঁরই সাজে সোহাগ করেন যিনি, কিন্তু আজ যা করলেন, তা তো শাসন বলা যায় না, বলতে হবে ফোজদারি অপরাধ, যা নিতান্ত দুঃখজনক।
এ বিষয়ে জানতে মাসুদ রায়হানকে অনেকবার ফোন দিলেও, তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
অন্যদিকে! সাংবাদিক নেতা মোঃ ইমাম হাছান কচি বলেন, সাংবাদিকের উপর হামলা মেনে নিবে না সাংবাদিক সমাজ। এখন প্রশ্ন হল মাসুদ রায়হান কি জনপ্রতিনিধি না সন্ত্রাসী? না হয় এহেন আচরণ কেন?
এদিকে! ফেনীর সাংবাদিক নেতা জিয়া উদ্দিন সোহাগ বলেন, সাংবাদিকের উপর হামলা মেনে নিবে না সাংবাদিক সমাজ। একজন জনপ্রতিনিধি কিভাবে সাংবাদিকের সাথে, এহেন আচরণ করেন তা বোধগম্য নয়?
তাছাড়া! উপজেলা আ’লীগ সভাপতি কামাল মাস্টার বলেন, আমাদের উপজেলা চেয়ারম্যান বরাবর-ই সাংবাদিকদের বিষয়ে খুবই অন্তরিক। সেখানে উপজেলা চেয়ারম্যানের আস্থাভাজন, মাসুদ রায়হান কেন সাংবাদিকের সাথে বৈরী আচরণ করলেন? যা কোনভাবেই কাম্য নয়।
অন্যদিকে! ফেনী জেলা আ’লীগ সভাপতি এ্যাডভোকেট হাফেজ আহম্মদ পিপি বলেন, ফেনীর গণমানুষের নেতা জননেতা নিজাম উদ্দিন হাজারী, এমপি আজ অবদী কোন সাংবাদিকের সাথে বৈরী আচরণ করছে এমন নজির নাই। সেখানে মাসুদ রায়হান কিভাবে এমন আচরণ করেন তা বোধগম্য নয়।
এ প্রসঙ্গে দাগনভূঁইয়া উপজেলা প্রশাসনের তথা প্রজাতন্ত্রের কর্মকর্তাদের কর্ণধার, উপজেলা নির্বাহী অফিসার(ইউএনও), নিবেদিতা চাকমা বলেন, তিনি বিষয়টি শুনেছেন, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। একজন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে কাম্য নয়।
এ বিষয়ে ফেনীর পুলিশ সুপার জাকির হাসান বলেন, বিষয়টি সাংবাদিকদের কাছে শুনেছেন, যা অনাকাঙ্ক্ষিত। এতে ভুক্তভোগী কর্তৃক লিখিত অভিযোগ দিলে পুলিশ ব্যাবস্থা নিবে।
এতে দাগনভূঁইয়া থানার ওসি আবুল হাসেম বলেন,লিখিত অভিযোগ পেলেই, পুলিশ ব্যাবস্থা নিবে।