মুহাম্মদ হেলাল উদ্দিন,চকরিয়া:
চকরিয়ার রাক্ষুসী মাতামুহুরী নদীর ট্রাজেডি।অকালে ঝরে গিয়েছিল পাঁচ শিক্ষার্থীর প্রান।
আজ ১৪ জুলাই চকরিয়ার ইতিহাসে এক স্বরণীয় দিন।
২০১৮ সালের এদিনে মাতমুহুরী নদীর ট্রাজেডী।বছর ঘুরে ফিরে এদিন আসলে মনকে ধরে রাখতে চাইলেও ধরে রাখতে পারে না।বার বার ছুটে যেতে ইচ্ছে করে সেই রাক্ষুসী মাতামুহুরি নদীর তীরে।যেখানে নিতর হয়ে পড়েছিল চকরিয়া গ্রামার স্কুলের পাঁচটি তরতাজা শিক্ষার্থীর মৃত দেহ ।
আজ বেশী মনে পড়ে চকরিয়ার স্টেশন পাড়ার আলহাজ্ব আনোয়ার হোসেন সাহেবের নয়নমনি কলিজার টুকরো এমশাদ ও মেহরাব।কে জানতো তাদের অকালেই এ পৃথিবী থেকে বিধায় নিতে হবে।জন্ম নিলে মৃত্যু বরন করতেই হবে সেটাই সত্যি।
তবে কে-বা জানতো বালির চরে স্কুল শেষে ফুটবল খেলতে গিয়ে মাতামুহুরী থেকে একে একে লাশ হয়ে ফিরতে হবে পাঁচ ছাত্রের?
সে দিনের মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারেনি আজও। তাই আজকের এ দিনে মন কে সান্তনা দিতে না পেরে এ ছবিটা পোস্ট করলেন চকরিয়ায় কর্মরত সাংবাদিকরা।
দোয়া করেন সবাই,হে আল্লাহ তুমি এ কলিজার টুকরোদের কে জন্নাতুল ফেরদৌস দান করুন ও পিতা-মাতাকে শোক সইবার শক্তি দান করুন।আমিন।