ই-পেপার | শুক্রবার , ১৭ই মে, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

টেকনাফ থানা পুলিশের অভিযানে দুর্ধর্ষ অপহরণকারী চক্রের ২ সদস্য আটক।

মোঃ আলমগীর আকাশ ,টেকনাফ প্রতিনিধি:

কক্সবাজারের টেকনাফের বাহারছড়ায় অভিযান চালিয়ে দুর্ধর্ষ অপহরণকারী চক্রের ২ সদস্যকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।গ্রেফতারকৃতরা হলেন, টেকনাফ উপজেলার বাহারছড়া ইউনিয়নের উত্তর শীলখালী এলাকার মৃত অলি চাঁনের ছেলে বাহাদুর (২৮) এবং অন্যজন একই এলাকার মোজাহেরুল ইসলাম প্রকাশ গুরুতাইন্না মাইজ্যার ছেলে বাবুলা (৩২)। টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ ওসমান গনি গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেন।

তিনি জানান, শনিবার (২৭ এপ্রিল) ভোরে তাঁরই নির্দেশনায় উপ-পরিদর্শক মো. দস্তগীর হোসেনের নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম বাহারছড়ার শীলখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২ জন দুর্ধর্ষ অপহরণকারী চক্রের সদস্যকে আটক করেছে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে ২ জনই হেলাল-মোর্শেদ-বদরুজ সিন্ডিকেটের অপহরণকারী চক্রের সদস্য বলে স্বীকার করেন। তারা দীর্ঘদিন হেলাল, মোর্শেদ ও বদরুজের নেতৃত্বে টেকনাফের বিভিন্ন এলাকা থেকে অপহরণ করে পাহাড়ে নিয়ে গিয়ে মুক্তিপণ আদায় করে বলে জানান।

এর আগে টেকনাফে ১০ জন কৃষক (ভিকটিম) অপহরণের ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়।মামলার নং -৫৬ যার তদন্তকারী কর্মকর্তা হলেন এসআই মো. দস্তগীর হোসেন।

উল্লেখ্য যে, একই মামলায় পূর্বে তিনজন গ্রেফতার করা হয়। তিনজনই বিজ্ঞ আদালতে নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেছেন। তিনি আরো জানান, গ্রেফতারকৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শনিবার (২৭ এপ্রিল) বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হবে।

কক্সবাজারের সীমান্ত উপজেলা টেকনাফের উপকূলীয় বাহারছড়া ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ড শিলখালী এলাকায় অভিযান চালিয়ে ২জন দুর্ধর্ষ অপহরণকারী বাহাদুর(২৮) ও বাবুলা (৩২) কে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।

শনিবার ( ২৭ এপ্রিল) সকালে টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মুহাম্মদ উসমান গণি গণমাধ্যমে এ তথ্য নিশ্চিত করেন করেন। তিনি বলেন, শনিবার ভোর রাত ০৪:০০ ঘটিকার সময় টেকনাফ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব মোঃ ওসমান গণি এর নির্দেশনায় এসআই মোঃ দস্তগীর হোসেন এর নেতৃত্বে একটি চৌকস টিম বাহারছড়ার শীলখালী এলাকায় অভিযান পরিচালনা ০২ (দুই) জন দুর্ধর্ষ অপহরণকারী গ্রেফতার করেছেন।

উল্লেখ্য যে সম্প্রতি টেকনাফে ১০ জন কৃষক (ভিকটিম) অপহরণের ঘটনায় টেকনাফ মডেল থানায় একটি নিয়মিত মামলা রুজু হয়। মামলার নং নাম্বার -৫৬ যার তদন্তকারী কর্মকর্তা হলেন এসআই মোঃ দস্তগীর হোসেন। ধৃত আসামীদের জিজ্ঞাসাবাদ শেষে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হবে।

তিনি আরও বলেন, একই মামলায় পূর্বে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয়। তিনজনই বিজ্ঞ আদালতে নিজেদের অপরাধ স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেছেন।