শেখ আলাউদ্দিন, চট্টগ্রাম :
সড়কে শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠার নিমিত্তে জাতীয়ভাবে প্রতিনিধিত্বকারী সড়ক পরিবহন মালিক সংগঠন, শ্রমিক সংগঠন এবং প্রশাসনের উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে মালিক-শ্রমিক সংগঠনের নির্দেশিকা অনুযায়ী এবং ত্রিপাক্ষিক সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নির্দিষ্ট ষ্ট্যান্ডে, লোডিং আনলোডিং পয়েন্টে শ্রমিক কল্যাণ/ সার্ভিস চার্জ আদায়ে বেসিক ইউনিয়নগুলোর সাংগঠনিক অধিকার রয়েছে। কিন্তু চট্টগ্রামে পরিবহনে চাঁদাবাজির নামে ৬ ফেব্রুয়ারি ঢালাওভাবে গ্রেফতারের প্রতিবাদে বুধবার বিকাল ৩ টায় বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটির অন্তর্ভুক্ত ৪৬ টি রেজিস্টার্ড শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধিদের এক জরুরি সভা ফেডারেশনের আঞ্চলিক কমিটির কার্যকরী সভাপতি রবিউল মাওলার সভাপতিত্বে ফেডারেশনের ৪৪ নং বিআরটিসি মার্কেটস্থ কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত হয়।
এতে ফেডারেশন নেতৃবৃন্দ বলেন, সড়ক পরিবহন সেক্টরে আমরাও চাঁদাবাজি বন্ধ চাই। তবে সংগঠনের নিয়মানুযায়ী শ্রমিক কল্যাণ/সার্ভিস চার্জ আদায়ে বাধা প্রদান আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রমের উপর অন্যায় হস্তক্ষেপ। আমরা এই ধরণের হস্তক্ষেপ বন্ধে প্রশাসনের সহযোগিতা চাই।
সভায় অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশন পূর্বাঞ্চল (চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগ) কমিটির সভাপতি মৃণাল চৌধুরী, চট্টগ্রাম আঞ্চলিক কমিটির সভাপতি মোহাম্মদ মুছা, সাধারণ সম্পাদক অলি আহমদ, হাজী আবদুস সবুর, সেলিম খান, মো. ইলিয়াছ, আবুল খায়ের, কামাল উদ্দিন, মো. ইউনুছ, আমিরুল ইসলাম, জাহেদ হোসেন, মো. শাহজাহান, মো. ইউসুফ, হারুনুর রশিদ, বেলাল উদ্দিন, আহমদ হোসেন, হাসান মাহমুদ, সাইফুল ইসলাম শাহীন, নুরুল হক পুতু, দৌলত মিয়া, আলমগীর হোসেন, জানে আলম, শহিদুল ইসলাম, হোসেন আহমদ, ফরিদ আহমদ, মো. ইয়াকুব, মো. রুবেল, নুরুল আবছার, নজরুল ইসলাম প্রমুখ সড়ক পরিবহন শ্রমিক নেতৃবৃন্দ।