নাজমুন নাহার সাথী, ঢাকা:
বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিত করতে বিদেশে আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত হাসপাতালে পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত ১৩৬ জন আমলা।
শনিবার (৯ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক যৌথ বিবৃতিতে তারা এই আহ্বান জানিয়ে বলেন, বেগম খালেদা জিয়া বাংলাদেশের তিন বারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী। তিনি বর্তমানে ঢাকার এভার কেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছেন। তিনি দীর্ঘদিন কারাগারে ছিলেন। সেখানে তাকে প্রয়োজনীয় চিকিৎসা প্রদান করা হয়নি। এরপর শর্তসাপেক্ষ জামিনে থাকলেও তিনি নিজ বাসভবনে বন্দি জীবন কাটাচ্ছেন। বর্তমানে গুরুতর অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে এভার কেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
বিবৃতিতে তারা বলেন, বেগম খালেদা জিয়াকে বাঁচাতে হলে বিদেশে উন্নত সুচিকিৎসা প্রয়োজন। বেগম খালেদা জিয়ার দ্রুত অবনতিশীল স্বাস্থ্যের পরিপ্রেক্ষিতে যে কোনো অপূরণীয় ক্ষতির পূর্বেই অনতিবিলম্বে তার উন্নত চিকিৎসা প্রদানের লক্ষ্যে আধুনিক চিকিৎসার সুযোগ-সুবিধা সম্বলিত বিদেশি হাসপাতালে চিকিৎসা গ্রহণ অত্যাবশ্যক।
এ অবস্থায় প্রজাতন্ত্রের ১৩৬ জন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা অনতিবিলম্বে বেগম খালেদা জিয়াকে বিদেশে উন্নত চিকিৎসা গ্রহণের প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
বিবৃতিতে স্বাক্ষরদাতা অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা হলেন- এএসএম আব্দুল হালিম, মো. আবদুল কাউয়ুম, মো. ইসমাইল জবিউল্লাহ, সৈয়দ সুজাউদ্দিন আহমেদ, মো. আব্দুর রশীদ সরকার, ড. মোহাম্মদ জকরিয়া, মকসুমুল হাকিম চৌধুরী, মো. আবদুজ জাহের, আফতাব হাসান, নাসিমুল গনি, মো. আজিজুল ইসলাম, ইকতেদার আহমেদ, মো. মনসুর আলম, এ কে এম মাহফুজুল হক, শেখ মো. সাজ্জাদ আলী, মো. মেজবাহুন্নবী, বাহারুল আলম, মোহাম্মদ মাজেদুল হক, মো. খান সাঈদ হাসান, মো. আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ, মোহা. আবুল কালাম আজাদ, এম আকবর আলী, প্রফেসর ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, বিজন কান্তি সরকার, এ বি এম আব্দুস সাত্তার, তপন চন্দ্র মজুমদার, এ কে এম জাহাঙ্গীর, আখতার আহমেদ, মো. আবদুল বারী, এস এম শমসের জাকারিয়া, মুন্সি আলাউদ্দিন আল আজাদ, ড. মো. আব্দুস সবুর, মো. আতাউল হক মোল্লা, এ এইচ এম মোস্তাইন বিল্লাহ, মো. আব্দুল খালেক, এম এম সুলতান মাহমুদ, মো. ফিরোজ খান নুন, মো. ওয়াছিম জাব্বার, মো. এমদাদুল হক,খন্দকার মো. মোখলেছুর রহমান, মো. ফেরদৌস আলম, মো. ফজলুল করিম, মো. আবু তালেব, মো. আমিনুল ইসলাম, ড. মো. ফেরদৌস হোসেন, মো. গিয়াস উদ্দিন মোগল, মো. আফজল হোসেন, মো. শেফাউল করিম, জাহাঙ্গীর হোসেন চৌধুরী, শহীনুল ইসলাম, সৈয়দ লোকমান আহমেদ, এস এম মনিরুল ইসলাম, মোহাম্মদ হুমায়ুন কবীর, মো. মহিবুল হক, মো. ফজলুল হক, মো. আজহারুল ইসলাম, বশীর উদ্দীন আহমেদ, মো. নবীউল হক মোল্যা, ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁইয়া, মো. কামরুজ্জামান চৌধুরী, কাজী মেরাজ হোসেন, মোহাম্মদ মসিউর রহমান, আব্দুর রহিম মোল্লা, মো. শফিক আনোয়ার, মো. আব্দুল মান্নান, মো. আফতাব আলী, মো. তৌহিদুর রহমান, মো. আব্দুল্লাহ্-আল-বাকী, মো. জামাল হোসেন মজুমদার, এ বি এম সিরাজুল হক, কাজী ইমদাদুল হক, ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন ভূঁইয়া, মো. জাকির হোসেন কামাল, মঞ্জুর মোর্শেদ চৌধুরী, মো. ইলিয়াস, তপন কুমার সাহা, জগন্নাথ দাস খোকন, মো. আব্দুল মতিন, এ. কে এম ইহসানুল হক, ড. মো. সুরাতুজ্জামান, মো. তাজুল ইসলাম মিয়া, তালুকদার সামছুর রহমান, এ এম সাইফুল হাসান, মো. বকতিয়ার আলম, মো. ওবায়দুর রহমান, খান, শেখ ওমর ফারুক, এম মাহবুব আলম, মো. আলমগীর আলম, এস এম কামাল হোসেন, কাজী মোরতাজ আহমেদ, মো. দেলোয়ার হোসেন মিঞা, মুহম্মদ শহীদুল্যাহ্ চৌধুরী, মো. আব্দুর রহিম, মো. আলী হোসেন ফকির, আলী আকবর খান, ড. মো. নাজমুল করিম খান, মো. আব্দুল মান্নান পিপিএম, মোহাম্মদ শোয়েব আহম্মদ, কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ইসহাক মিয়া, লে. কর্নেল (অব.) মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী, মো. সামসুল আলম, মো. গোলাম মোস্তফা,মো. শাহবুদ্দীন, প্রকৌশলী মো. হানিফ, সৈয়দ মোহাম্মদ হোসাইন, অধ্যাপক ডা. খন্দকার জিয়াউল ইসলাম জিয়া, মো. মহব্বত হোসেন, মো. আখতারুল আলম, ডা. এ কে এম মহিউদ্দিন ভূঁইয়া, মাহফুজুল ইসলাম, কৃষিবিদ কাজী জাহাঙ্গীর কবির, জালাল উদ্দিন আহমেদ, গোলাম মরতোজা, ড. মো. জিয়াউল ইসলাম মুন্না, মো. জাকির হোসেন জামাল, মো. সফিউল আহাদ সরদার, অ্যাড. নূরুল ইসলাম জাহিদ, তারেকুল ইসলাম (মঈন), গাজী মোহাম্মদ ইব্রাহীম, মো. হুমায়ুন কবির, মো. আবুল কালাম আজাদ, মো. শরিফুল ইসলাম,কামরুল হোসেন, মিসেস মাহফুজা আক্তার, মো. সাইফুল ইসলাম, মো. আব্দুল আলিম, কে এম তৌহিদুল ইসলাম, এম মোরশেদুল করিম, মাহবুব আল জাহান (লিটন), মনিরুজ্জামান খান, সায়্যিদ আহমদ (সাইক্লোন), মোহাম্মদ নাছির খান, মোহাম্মদ হারুন আর রশিদ, মো. ওয়ালিদ হোসেন, মো. জাহিদুল ইসলাম সুমন এবং মো. আলিউর রেজা।