স্পোর্টস ডেস্ক :
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) ড্রাফট শেষ হয়েছে বেশ অনেকটা দিন আগেই। তবে এখনো দলগুলোকে বিদেশি ক্রিকেটার সুযোগ দিচ্ছে বিসিবি। সারাবিশ্বের মোট ৫টি ফ্র্যাঞ্চাইজ লিগের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করতে হবে বিপিএলকে। তার রেশ ধরে প্রায় ১৫ জন করে বিদেশি ক্রিকেটার দলে নেয়ার সুযোগ পাচ্ছে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো।
সেই ধারাতেই বিপিএল শুরুর আগে বিদেশি ক্রিকেটারদের সঙ্গে চুক্তি করতে ব্যস্ত সময় পার করছে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স। শেষ কয়েকদিনের মাঝেই কুশল মেন্ডিস আর আবদুল্লাহ শফিককে নিজেদের করে নেয় কর্ণফুলী পাড়ের দলটি। এবার তারা দলে নিয়েছে শ্রীলঙ্কার আভিস্কা ফার্নান্দোকে।
এর আগেও বিপিএলে চট্টগ্রামের হয়ে খেলেছিলেন আভিস্কা। ২০১৯ সালে চট্টগ্রামের জার্সিতে দেখা গিয়েছিল তাকে। তবে এবার কদিনের জন্য শ্রীলঙ্কার এই ওপেনারকে পাওয়া যাবে তা এখনও জানা যায়নি।
আভিস্কা ফার্নান্দো আসায় দলের ব্যাটিং অর্ডারে কিছুটা হলেও বাড়তি শক্তির জোগান পাচ্ছে চট্টগ্রাম। ড্রাফট শেষে খুব বেশি শক্তিশালী দল হয়নি তাদের। ঘরোয়া পর্যায়ে প্রায় ১৩২ স্ট্রাইক রেটে ব্যাট করা আভিস্কাকে নিয়ে তাই কিছুটা হলেও নিশ্চিন্ত হতে পারে দলটি।
যদিও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে এই লংকান ব্যাটারের পরিসংখ্যান খুব একটা সমৃদ্ধ নয়। ৩১ ইনিংসে লঙ্কানদের জার্সিতে ১১.৬২ গড়ে ৩৩৭ রান করেছেন। ঘরোয়াতে গড় আর স্ট্রাইক রেট দুটোই অবশ্য খানিক বেশি।
বিপিএলে চট্টগ্রাম চ্যালেঞ্জার্স
রিটেইন- শুভাগত হোম, জিয়াউর রহমান, নিহাদ উজ জামান
ডিরেক্ট সাইনিং- শহিদুল ইসলাম, মোহাম্মদ হারিস, নাজিবউল্লাহ জাদরান, আব্দুল্লাহ শফিক, কুশল মেন্ডিস, স্টিফেন স্কিনাজি, মোহাম্মদ হাসনাইন, আভিস্কা ফার্নান্দো
ড্রাফট থেকে- তানজিদ হাসান তামিম, আল আমিন সিনিয়র, সৈকত আলী, ইমরানউজ্জামান, কার্টিস ক্যাম্ফার, বিলাল খান, শাহাদাত হোসেন দিপু, সালাউদ্দিন শাকিল।